site-logo

www.bdedition.com

(অনলাইন বাংলা নিউজ পোর্টাল)

শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গন
তৃতীয় দিনের মতো সড়ক অবরোধ তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের, মানুষের ভোগান্তি
প্রকাশিত: বিডি এডিশন ডেস্ক 01 ফেব্রুয়ারি 2025, 11:57 রাত
news-banner
একই দাবিতে গত বৃহস্পতিবার থেকে তিতুমীর কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের মূল ফটকের সামনে অনশন করেন। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, মোট ১২ জন শিক্ষার্থী অনশনে যুক্ত হয়েছিলেন। এর মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়ায় আজ দুজনসহ এখন পর্যন্ত মোট ছয়জনকে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সাত কলেজের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় করতে কাজ করছে কমিটি, তিতুমীরও বিশেষ বিবেচনায়: শিক্ষা মন্ত্রণালয়

সাত কলেজের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় করতে কাজ করছে কমিটি, তিতুমীরও বিশেষ বিবেচনায়: শিক্ষা মন্ত্রণালয়
আজ শনিবার হাসপাতালে ভর্তি দুই শিক্ষার্থী হলেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের মফিজুল ইসলাম ও বাংলা বিভাগের আবু নাঈম। তাঁদের রাজধানীর শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে কলেজের প্রধান ফটকের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। এতে মহাখালী থেকে গুলশানমুখী সড়কের দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দিবাগত রাত চারটা পর্যন্ত সড়কটি অবরোধ করে রাখা হয়। ফলে সারা দিন রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজটে চরম ভোগান্তিতে পড়েন রাজধানীবাসী।

গতকাল শুক্রবারও তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা সড়কটি অবরোধ করেন। গতকাল দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। তবে আজ বিকেল চারটার মধ্যে দাবি মানা না হলে আবার সড়ক অবরোধের ঘোষণা দিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। সেই ঘোষণা অনুযায়ী, আজ বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাঁরা সড়ক অবরোধ শুরু করেছেন।


গণ-অনশন কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিকেল চারটা থেকেই কলেজের মূল ফটকের সামনে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। সাড়ে চারটার দিকে কলেজের সামনে বাঁশ ফেলে রাস্তা বন্ধ করে দেন তাঁরা।

আজ শনিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ঢাকার সাতটি কলেজের সমন্বয়ে একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের লক্ষ্যে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি কাজ করছে। এ ক্ষেত্রে সরকারি তিতুমীর কলেজের বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এ অবস্থায় তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের ঘোষণা আদায়ে সময় বেঁধে দিয়ে আন্দোলন করার যৌক্তিকতা নেই।