
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ অভিযোগ করেছেন, স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজস্ব বাহিনী ব্যবহার করে জাসদের ৩০ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করেছিলেন। তিনি বলেন, “এই আওয়ামী লীগের হাতে স্তরে স্তরে রক্ত লেগে রয়েছে। যতক্ষণ না পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা দিয়ে নিবন্ধন বাতিল ও রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ করা হবে না, ততক্ষণ আমরা রাজপথ ছাড়বো না।”
হাসনাত আরও বলেন, “স্বাধীনতার পর বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে শেখ মুজিব দেশে মাফিয়াতন্ত্র চালু করেছিলেন। আওয়ামী লীগের লুটপাট এবং অব্যবস্থাপনার কারণেই ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে প্রায় পনেরো লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল।”
শুক্রবার (৯ মে) সকাল সাড়ে আটটায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে আয়োজিত এক বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে সমাবেশের ঘোষণা দিতে গিয়ে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
হাসনাত আরও বলেন, “স্বাধীনতার পর বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে শেখ মুজিব দেশে মাফিয়াতন্ত্র চালু করেছিলেন। আওয়ামী লীগের লুটপাট এবং অব্যবস্থাপনার কারণেই ১৯৭৪ সালের দুর্ভিক্ষে প্রায় পনেরো লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল।”
তিনি অভিযোগ করেন, “শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার আগেই বায়তুল মোকাররমের সামনে লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে। এখন ছাত্রদের ওপর হামলা চালিয়ে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার অপচেষ্টা করছে।”
তিনি দাবি করেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে এর বিরুদ্ধে বিচারিক রোডম্যাপ প্রণয়ন করা সময়ের দাবি হয়ে উঠেছে।