প্রকাশক জানান, বছর, মাস, দিন শেষে আমাদের মুহূর্তগুলো ঘণ্টা, মিনিট কিংবা সেকেন্ডে এসে পৌঁছায়। ‘শেষ তিন ঘণ্টা’ এমন একটি রুদ্ধশ্বাস সময়ের গল্প। আমরা এটিকে রহস্য উপন্যাস বলবো না। তবুও আবর্তিত হয়েছে মানবিক মনের রহস্য মাধুরী নিয়েই।
লেখক বলেন, ‘উপন্যাসটি লিখতে লিখতে এমন এক সময়ে পৌঁছেছি; যখন আমাদের কেবল রবীন্দ্রনাথের নন্দিনীর কথা মনে পড়েছে। রক্তকরবীর নন্দিনী। নন্দিনী বলছে, ‘দেবতার সময়ের অভাব নেই, পুজোর জন্য যুগযুগান্তর অপেক্ষা করতে পারেন। মানুষের দুঃখ মানুষের নাগাল চায় যে। তার সময় অল্প’।’